মাসিক সাইকেলের একটি নির্দিষ্ট সময়ে মহিলার ডিম্বাশয় থেকে একটি ডিম বের হয় ।অর্থাত,যদি ৩০ দিনের মাসিক সাইকেল হয় তাহলে মাঝামাঝি সময়ে ১৪,১৫ দিনে ওভালে একটি ডিম ছাড়বে।তা কমপক্ষে ২ দিন বা ৪৮ ঘণ্টা বেঁচে থাকবে।
ডিমের সময়কালকে ১ দিন বা ২৪ ঘণ্টা ধরা হয়। এ সময়ে যদি স্বামী-স্ত্রী মিলিত হয় তাহলে শুক্রানুর সাথে ডিমটি মিলিত হতে পারে । এমনকি ডিম্বস্ফুটনের ১ দিন বা ২৪ ঘণ্টা্র মধ্যে স্বামী-স্ত্রীর শারীরিক সম্পর্ক হলেও গর্ভধারণ ঘটতে পারে।
ওভালেশন হওয়ার আগে ওভালে ডিমটি ছাড়ার আগে যদি স্বামী-স্ত্রী শারীরিক সম্পর্ক করেন তাহলে শুক্রানু মহিলা বাটিতে প্রবেশ করে তা ৩ থেকে ৫ দিন বেঁচে থাকতে পারে।এজন্য শুক্রানুর জীবনকাল ৩ দিন বা ৭২ ঘণ্টা ধরা হয়।
Online Earn Dollar Sign Up করুন
স্বামী-স্ত্রী মিলিত হওয়ার ৩ দিনের মধ্যে যদি ডিম্বস্ফুটন হয় তাহলেও গর্ভধারণ ঘটে।আর যদি ডিম্বস্ফুটনের আগে শারীরিক সম্পর্ক না হয় তাহলে ডিম্বস্ফুটনের পর বা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হলেও গর্ভধারণ ঘটে।
তাই ডিম্বস্ফুটনের সময়টাই গর্ভধারণের জন্য উপযুক্ত সময়।আর ডিম্বানুর জীবনকাল ১ দিন বা ২৪ ঘণ্টা ধরা হয় ।এই সময়ের মধ্যে রিলেশনশীপ গড়লে গর্ভধারণ খুব সহজ হবে।
আর এজন্য কন্সেপ্ট এর প্রয়োজন তাই রিলেশনশীপ করার পর পরই কমপক্ষে আধা ঘণ্টা বা ৩০ মিনিট শুয়ে থাকবেন , না হয় লেগ ওফ দ্যা ওয়াল পজিশনে
শুয়ে থাকলে গর্ভধারণের জন্য অনেক সহজ হবে।শুক্রানু ডিম্বানুর কাছে পৌঁছানো আরো সহজ হবে ।এভাবে কমপক্ষে দুই থেকে তিন মাস নিয়মিত অনুশীলন করলে সহজে গর্ভধারণ ঘটবে।
0 Comments